বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর আলোকপাত করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের উদ্যোগে “The Emergence of International Movement : Humanitarian Volunteerism in 1971” শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ২৪ জুলাই ২০২৩ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে ‘৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মানবিক স্বেচ্ছাসেবকদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের উপর অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ আলোচনা হয়।
সেমিনারে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের একই বিষয়ের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে দুটি সমসাময়িক তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়।
সেমিনারে মূল বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ব্যক্তিত্ব জুলিয়ান ফ্রান্সিসকে, যিনি একাধারে একজন অনন্যসাপেক্ষ উন্নয়ন উপদেষ্টা ও প্রতিবন্ধী বিষয়ক পরামর্শদাতা এবং একজন মানবিক কর্মী।
১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নিপীড়িত, বাস্তুচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত শরণার্থীদের জন্য তাঁর অসাধারণ অবদান আমাদের জাতির মন ও মননে চিরস্থায়ী প্রভাব ফেলেছে। তাঁর অসামান্য প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করে।
মূল বক্তব্যে জুলিয়ান ফ্রান্সিস মুক্তিযুদ্ধের সময়ে মাত্র ২৬ বছর বয়সী তাঁর অভিজ্ঞতা আলোচনা করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় অক্সফ্যাম-এর অসামান্য অবদানের কথা তুলে ধরেন। উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সাথে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা উভয় জনগোষ্ঠীর শরণার্থীদের তুলনামূলক আলোচনা তুলে ধরেন।
সেমিনারে সম্মানিত আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান। তিনি বলেন, “প্রত্যেক বাংলাদেশির প্রকৃত পরিচয় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই অর্জিত হয়েছে, তাই ভবিষ্যতের পথে এগোতে হলে সেই একাত্তরের চেতনাকে ধারণ ও লালন করেই সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব”।
সমাপনী বক্তব্যে ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারপারসন শাহারিয়া আফরিন বাংলাদেশ ও বাংলাদেশি জাতির জন্ম ও অস্তিত্বের পেছনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত হতে ছুটে আসা মানব দরদি স্বেচ্ছাসেবক, যারা ধর্ম-জাতি-দল-মত নির্বিশেষে বাংলাদেশের ক্রান্তিলগ্নে এগিয়ে এসেছিলেন, তাঁদের অনস্বীকার্য অবদানের কথা তুলে ধরেন।
একাত্তরের চেতনাকে ধারণ ও লালন করেই সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব– ডক্টর জিয়া রহমান
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর আলোকপাত করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের উদ্যোগে “The Emergence of International Movement : Humanitarian Volunteerism in 1971” শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ২৪ জুলাই ২০২৩ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে ‘৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মানবিক স্বেচ্ছাসেবকদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের উপর অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ আলোচনা হয়।
সেমিনারে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের একই বিষয়ের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে দুটি সমসাময়িক তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়।
সেমিনারে মূল বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ব্যক্তিত্ব জুলিয়ান ফ্রান্সিসকে, যিনি একাধারে একজন অনন্যসাপেক্ষ উন্নয়ন উপদেষ্টা ও প্রতিবন্ধী বিষয়ক পরামর্শদাতা এবং একজন মানবিক কর্মী।
১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নিপীড়িত, বাস্তুচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত শরণার্থীদের জন্য তাঁর অসাধারণ অবদান আমাদের জাতির মন ও মননে চিরস্থায়ী প্রভাব ফেলেছে। তাঁর অসামান্য প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে তাঁকে ‘মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করে।
মূল বক্তব্যে জুলিয়ান ফ্রান্সিস মুক্তিযুদ্ধের সময়ে মাত্র ২৬ বছর বয়সী তাঁর অভিজ্ঞতা আলোচনা করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় অক্সফ্যাম-এর অসামান্য অবদানের কথা তুলে ধরেন। উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সাথে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা উভয় জনগোষ্ঠীর শরণার্থীদের তুলনামূলক আলোচনা তুলে ধরেন।
সেমিনারে সম্মানিত আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান। তিনি বলেন, “প্রত্যেক বাংলাদেশির প্রকৃত পরিচয় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই অর্জিত হয়েছে, তাই ভবিষ্যতের পথে এগোতে হলে সেই একাত্তরের চেতনাকে ধারণ ও লালন করেই সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব”।
সমাপনী বক্তব্যে ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারপারসন শাহারিয়া আফরিন বাংলাদেশ ও বাংলাদেশি জাতির জন্ম ও অস্তিত্বের পেছনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত হতে ছুটে আসা মানব দরদি স্বেচ্ছাসেবক, যারা ধর্ম-জাতি-দল-মত নির্বিশেষে বাংলাদেশের ক্রান্তিলগ্নে এগিয়ে এসেছিলেন, তাঁদের অনস্বীকার্য অবদানের কথা তুলে ধরেন।
উপদেষ্টামন্ডলী
সম্পাদক ও প্রকাশক
হাসনাত রাব্বি শরীফ
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
তারা কমপ্লেক্স, ময়মনসিংহ রোড, মধুপুর, টাঙ্গাইল-১৯৯৬
মোবাইল
০১৭১৫-৬২৬-৪৫০, ০১৯৭৫-৬২৬-৪৫০,
ই-মেইল
rabbi.sharif@yahoo.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: September 30, 2023, 6:53 am